বেরোবি প্রতিনিধি
শাস্তির বিধান করেছেনঃ-
“চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, আবাসিক হলে সিট বাণিজ্য, সমাজ ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ড এবং লেজুড়বৃত্তিক রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ততার অভিযোগ তদন্ত সাপেক্ষে প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ শাস্তি আজীবন বহিস্কার ও ছাত্রত্ব বাতিল করা যেতে পারে ; প্রয়োজনে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী শাস্তি বিধানের জন্য সুপারিশ করা হবে।”
এমতাবস্থায়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি বন্ধ রয়েছে, যে সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের অব্যাহত দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে, ক্যাম্পাসে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য নেয়া হয়েছে।
সুতরাং যে কেউ ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করলে, কিংবা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, সিট বাণিজ্য ইত্যাদি অনৈতিক কাজে জড়িত হলে তাদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের সনাক্ত করে তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। উক্ত কমিটি এ সম্পর্কিত প্রত্যেকটি অভিযোগ যথাযথভাবে তদন্ত করবেন এবং অভিযোগ প্রাপ্তির পরবর্তী তিন কার্যদিবসের মধ্যে করণীয় সুপারিশ প্রদান করবেন।
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে, লেজুড়বৃত্তিক রাজনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধ রাখতে সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করা হচ্ছে।
কপিরাইট © ২০২৪ (দৈনিক পরিবেশ) সম্পাদক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Leave a Reply