1. admin@dailyporibesh.com : pori@admin :
  2. poribesh11@gmail.com : poribesh admin : poribesh admin
শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
শেরপুরে নায্য উন্নয়নের দাবিতে মানববন্ধন রংপুরে অত্যাধুনিক ক্যাথল্যাব সম্বলিত হার্ট সেন্টার উদ্বোধন বেরোবিতে আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন রংপুরে বদরগঞ্জ উপজেলায়  বৃদ্ধার অর্ধ গলিত লাশ উদ্ধার   রংপুরে বদরগঞ্জে ব্রি- ১০১ জাতের ধান ক্ষেত পরিদর্শনে উপ-পরিচালক  সাড়ে তিন ঘণ্টা সড়কে অবস্থান নিরাপদ সড়কসহ ৭ দফা দাবিতে ফুঁসে উঠেছে ছাত্র-জনতা রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলায় মাদক দ্রব্য  নিয়ন্ত্রণ অভিযানে চারজন আটক   কৃষ্ণচূড়ার আগুনরাঙা হাসি, সোনাইলের শান্ত সৌন্দর্য বেরোবিতে বেরোবিতে দুই দিনব্যাপী সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু মিঠাপুকুরে সড়ক দুর্ঘটনায় এক তরুণ নিহত ১, আহত ২

রংপুরে বদরগঞ্জে ব্রি- ১০১ জাতের ধান ক্ষেত পরিদর্শনে উপ-পরিচালক 

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫
  • ৫০ বার শেয়ার হয়েছে

 

মনির শাহ, বদরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের বদরগঞ্জে ব্রি- ১০১ জাতের ধান ক্ষেত পরিদর্শন করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সিরাজুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেল তিনটায় পৌর শহরের ফেসকিপাড়া গ্রামে প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচারাল এন্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্টারপ্রেনরশিপ এন্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার) কৃষক তাজরুল ইসলামের জমিতে পরিদর্শন করেন উপ-পরিচালক।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বদরগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেলিনা আফরোজ, পৌর কৃষি কর্মকর্তা-আরিফুল ইসলাম,  কৃষক তাজরুল ইসলাম, বেলাল মিয়া, অহিদুল হক সহ পৌর শহরের প্রায় ১০০ জন কৃষক।

এ সময় উপ-পরিচালক বলেন, উন্নত ব্রি-১০১ জাতের ধান চাষ করে কৃষকরা অনেক লাভবান হবেন। ব্রি-১০১ জাতের ধান চিকন হওয়ায় নতুন আশা জাগিয়েছে। এই ধান খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবে। আমরা কৃষককে এই ধান চাষে উৎসাহিত করবো। উচ্চ ফলনশীল (ইনব্রিড) জাতটি হাইব্রিড ধানের মতোই ফলন দিয়েছে। লম্বা ও চিকন জাতের এই ধানের ভাত ঝরঝরে ও খেতে সুস্বাদু হবে। ব্রি-২৮ জাতের বিকল্প হিসেবে ব্রি-১০১ আবাদ করা যাবে। ব্রি-২৮ জাতের তুলনায় হেক্টরপ্রতি ১ দশমিক ৭৫ টন থেকে ২ দশমিক ৫০ টন বেশি ফলন পেয়ে কৃষকরা লাভবান হবেন।

কৃষকরা এই ধান আবাদ করে পরবর্তী বছরের জন্য বীজ সংরক্ষণ করতে পারেন। প্রদর্শনী প্লটে ধানের বাম্পার ফলন দেখে কৃষকরা আগামী বছর এই জাতের ধান চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।

কৃষক তাজরুল ইসলাম বলেন,এই ধানের ফলন হাইব্রিড ধানের মতোই। কিন্তু চাষাবাদে হাইব্রিড ধানের তুলনায় খরচ কম। তাই আগামী বছর আমি এই ধানের আবাদ করবো।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেলিনা আফরোজ বলেন, ব্রি-১০১ জাতের ধান চিকন ও লম্বা হওয়ায় নতুন আশা জাগিয়েছে। এই ধান খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবে।আমরা কৃষককে এই ধান চাষে উৎসাহিত করবো। এই ধানের আবাদ সম্প্রসারিত হলে দেশের কৃষক ও কৃষি আরও সমৃদ্ধ হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

কপিরাইট © ২০২৪ (দৈনিক পরিবেশ)  সম্পাদক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি