1. admin@dailyporibesh.com : pori@admin :
  2. poribesh11@gmail.com : poribesh admin : poribesh admin
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
রংপুরে বদরগঞ্জে খামারিদের নিয়ে আমান ফিড লিমিটেড এর আলোচনা সভা  কেন্দ্র সচিবসহ ২১ জন শিক্ষককে অব্যাহতি মাথায় কাফনের কাপড়, মুখে লড়াই করে বাঁচার স্লোগান মিঠাপুকুরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ভেজাল গুড় তৈরি, জরিমানা ২ লাখ। রংপুরে বদরগঞ্জে আলোচিত লাভলু হত্যাকারির বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ  মিঠাপুকুরে আইনের তোয়াক্কা না করে ঘর বাড়ী ভাঙচুর নিখোঁজের দুইদিন পর সবজি ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার শেরপুরে শ্রীরবর্দীতে সাড়ে তিন বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার রংপুরে বদরগঞ্জে বিএনপি নেতা লাভলু হত্যাকারিদের ফাঁসি’র দাবিতে  মানববন্ধন  নাগেশ্বরীতে ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান গ্রেফতার

মিঠাপুকুরে ভূমিদস্যুর কবলে পড়ে ৭৮টি আশ্রয়নের ঘর ভাংচুর।

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৩০৯ বার শেয়ার হয়েছে

 

পরিবেশ প্রতিবেদক

মিঠাপুকুর উপজেলার ৭ নং লতিবপুর ইউনিয়নের জায়গীরহাট বাজারে আশ্রয়ন প্রকল্পের আওতায় ৭৮ টি ইটের ঘর নির্মিত হচ্ছে। ঘরগুলি নির্মাণ সম্পন্ন হলে ৭৮টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার এখানে মাথা গোজার ঠাই পাবে। কিন্তু একদল ভূমিদস্যুর কবলে পড়ে ভূ্মিহীন ও গৃহহীনদের সে স্বপ্ন ভেস্তে যেতে বসছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নির্মানাধীন ঘরগুলো কে বা কারা ভাংচুর করেছে। যে ঘরগুলোর কাজ সম্পন্ন হয়েছে সে ঘরগুলির কিছু দরজা, জানালা খুলে নিয়ে গিয়েছে এবং টয়লেটের রিংগুলো ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে।

এলাকাবাসী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানায়, মন্টু মিয়া, চান মিয়া, রবিউল, হামিদুল, বাদশা এরা এলাকায় ভূমিদস্যু হিসেবে পরিচিত। ভূমিদস্যুর হোতা স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা তোজাম্মেল প্রিন্সিপালের আত্মীয়-স্বজন হওয়ায়
তার প্রভাবে সরকারি সম্পত্তি জোরপূর্বক ভোগ দখল করে চাষাবাদ করত।

আশ্রয়নের ঘরগুলি নির্মাণের শুরু থেকেই তারা নানাভাবে হুমকি ও বাধা দিয়ে আসছিল। গত ০৫ আগস্টের পর এরাই দলবল নিয়ে আবাসনের ঘরগুলো ভেঙ্গে দিয়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগে জানা যায় এখানে যারা কাজ করেছিলেন তাদের মারপিট করে ভাগিয়ে দিয়েছে। মিস্ত্রীদের কেউ কেউ আশেপাশের বাসায় লুকিয়ে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিল। পরবর্তীতে পুলিশ ও সেনাবাহিনী এসে  পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়, তারা কেউ কথা বলতে রাজি হয়নি। এ বিষয়ে মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিকাশ চন্দ্র বর্মণ জানান, এলাকার অসহায়, ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য ২ একর ৩৮ শতাংশ সরকারি খাস সম্পত্তিতে একক পাকা ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। ভূমিদস্যুরা পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে আশ্রয়ণ ঘরের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। কিছু ঘর ভাংচুর করেছে ও ৪০ থেকে ৪৫ লক্ষ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে। মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছেন। স্থানীয় সবার সাথে আলোচনা করে ঘরের কাজ দ্রুত শুরু করা হবে এবং সরকারি কাজ বন্ধ ও সরকারি সম্পত্তি বিনষ্ট কারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

কপিরাইট © ২০২৪ (দৈনিক পরিবেশ)  সম্পাদক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি