1. admin@dailyporibesh.com : pori@admin :
  2. poribesh11@gmail.com : poribesh admin : poribesh admin
বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫, ০৮:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
শতবর্ষী গাছ কাটার প্রতি‌বা‌দে মনববন্ধন মিঠাপুকুরে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ রংপুরে বদরগঞ্জে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে তারা টিউবওয়েল বিতরণ  জিএম কাদেরের বাসভবনে হামলার জেরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে যৌথবাহিনীর জিজ্ঞাসাবাদ; হঠাৎ এলেন সারজিস আলম বেরোবিতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ই-লার্নিং সেন্টারের তারুণ্যের ভাবনা ও ভবিষ্যত প্রত্যাশা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত শেখ হাসিনার সংবিধানেই শেখ হাসিনাকে স্বৈরাচার বানিয়েছে- বদিউল আলম রংপুরে ছাত্রশিবিরের হেল্প ডেস্কে হামলা, আটক ১ রংপুরে জি এম কাদেরের বাসায় হামলার ঘটনায় থানায় ২২ জনের  নামে এজাহার দাখিল মাদ্রাসা থেকে ডেকে নিয়ে শিশু জিসানকে হত্যা,ঘাতক সোহেল গ্রেফতার রংপুরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আলোচনা সভা

বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস আজ

  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৬৯ বার শেয়ার হয়েছে

আজ ২৮ সেপ্টেম্বর বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস। ২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশসহ এশিয়ার ২২টি দেশ বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস পালন করে আসছে। এ উপলক্ষ্যে রাজধানীসহ সারা দেশে র‌্যালি ও আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়েছে। এবারে দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘জলাতঙ্ক নিমূলে প্রয়োজন সব প্রতিবন্ধকতা নিরসন’।

বিশেষজ্ঞদের মতে, জলাতঙ্ক রোগে সাধারণত ১৫ বছরের নিচে শিশুরাই বেশি আক্রান্ত হয়। এ রোগে ৯০ ভাগই আক্রান্ত হয় কুকুরের কামড়ে। তাছাড়াও বিড়াল, শেয়াল, বেঁজি ও বানরের কামড়েও এ রোগ হয়ে থাকে। আক্রান্ত কুকুর, বিড়াল, শিয়াল ও অন্যান্য বন্য প্রাণীর লালায় এ  রোগের ভাইরাস থাকে। এসব প্রাণীর কামড়ে ভাইরাসটি ক্ষতস্থান থেকে মস্তিষ্কে সংক্রমিত হয় এবং এতে স্নায়ুতন্ত্রের নানা রকম জটিল উপসর্গ দেখা দেয়। ফলে রোগী পক্ষাঘাতগ্রস্থ হয়ে শ্বাস ও হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করে। তবে আশার কথা হলো সঠিক চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে জলাতঙ্ক শতভাগ প্রতিরোধযোগ্য।

কুকুর, বিড়াল, বানর, বেজি ও শিয়ালের কামড় বা আঁচড় দিলে সঙ্গে সঙ্গে ক্ষারযুক্ত সাবান পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান কমপক্ষে ১৫ মিনিট ধুয়ে নিতে হবে। সঙ্গে যথাসময়ে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকা নিলে এ রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। এজন্য জনসচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন।

এবারের প্রতিপাদ্যে- জলাতঙ্ক নির্মূলে সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তা, সমতার গুরুত্ব এবং সামগ্রিক ব্যবস্থাকে ওয়ান হেলথ এর মাধ্যমে সম্পন্ন করার বিষয়গুলোতে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

গত বছর প্রাণীর কামড়-আঁচড়ে আক্রান্ত ৫ লাখেরও বেশি মানুষ জলাতঙ্কের টিকা নিয়েছেন। এতে জলাতঙ্কে আক্রান্ত রোগীর বহুলাংশে সংখ্যা কমেছে। বাংলাদেশে ২০১০ সালের আগে প্রতিবছর জলাতঙ্ক রোগে ২০০০ এর বেশি মানুষ মারা যেত, যা ২০২৩ সালে কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৪২ জনে। তার আগের বছর ছিল ৪৪ জন। মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জুনোটিক ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম, রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এর মাধ্যমে সারাদেশে সব জেলা সদর হাসপাতাল ও ৩৩৮টির বেশি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জলাতঙ্ক নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমের দেশের সব উপজেলায় জলাতঙ্ক নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।

রাজধানী ঢাকার মহাখালীতে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল ও ঢাকার ৫টি সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে জলাতঙ্কের আধুনিক চিকিৎসা কার্যক্রমও পরিচালিত হচ্ছে। কুকুর বা অন্যান্য প্রাণীর কামড়ের ঘটনায় এসব কেন্দ্রে আধুনিক চিকিৎসার পাশাপাশি নিরবচ্ছিন্নভাবে বিনামূল্যে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকা দেওয়া হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

কপিরাইট © ২০২৪ (দৈনিক পরিবেশ)  সম্পাদক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি